তন্ত্র কথাটির নানা বিধ অর্থ আমরা নিরূপণ করে থাকি- কিন্তু তার মধ্যে সাধারন ভাবে যেটা সর্বজন গ্রাহ্য সেটা হল 'যা তনু অর্থাৎ শরীর কে ত্রান বা রক্ষা করে'।
তাহলে সোজা ভাবে যা শরীর রক্ষা করার পদ্ধতি বিশেষ হল তন্ত্র। তাহলে কি চিকিৎসা শাস্ত্র কে আমরা তন্ত্র বলতে পারি? বা ব্যায়াম -যোগ- প্রাণায়াম ইত্যাদি কে? কেন নয়? অবশ্যই পারি।
প্রাচীন কালে মানুষের কাছে যখন এই পৃথিবীর অনেক কিছুই রহস্যময় মনে হত। বিজ্ঞানের আলো যখন সেই অন্ধকার কোন গুলিকে আলোকিত করতে পারে নি, তখন সেই রহস্যময় পৃথিবীর দুর্বার রূপকে ভয় পেয়ে মানুষ সৃষ্টি করেছে ধর্মের। তার সীমিত ক্ষমতা দিয়ে সে ব্যাখা করতে চেয়েছে এই অসীম মহাবিশ্বের। একাগ্র চিত্তে তার বুদ্ধি বৃত্তিকে কাজে লাগিয়ে অসীম কে ব্যাখা করতে করতে আজ সে এই আধুনিক যুগে উপনীত হয়েছে। কিন্তু যখন সেই আদিমে ছিল তখন সে বুঝে ছিল তার শরীরের প্রয়োজনীয়তা কি! শরীর রক্ষা করার তাগিদে সে গাছ তলা ছেড়ে গুহায় গিয়ে ঢুকেছে, বল্কল থেকে পশু চামড়া থেকে পশমে পৌঁছে গিয়েছে। তাই সেই শরীর কে রক্ষা করার পদ্ধতি গুলি সে ক্রমশ লক্ষ্য করেছে, কি ভাবে শরীর সুখ পায় সেই দিক গুলি অনুশীলন করার চেষ্টা করেছে। শরীরের স্বাভাবিক গতি লঙ্ঘিত হলে কি করনীয় সেই বিষয় গুলি সম্বন্ধে চিন্তা ভাবনা শুরু করেছে। এটাই তন্ত্র আর এটাই আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানের জন্ম কাহিনী।
তখন বিজ্ঞান অনুন্নত থাকার ফলে মানুষ কারন গুলির ব্যাখা করতে না পেরে সাহায্য চেয়েছে তার সামনে থাকা অসীম মহা জাগতিক শক্তির কাছে। এই সাহায্যের আশায় বসে থাকতে থাকতে বুঝতে পেরেছে কি ভাবে অনেক ক্ষন বসে থাকা যায়, বুঝতে পেরেছে সেই মহা জাগতিক শক্তি কি ভাবে মানুষের শরীরের মধ্যেও ব্যাপ্ত হয়ে আছে, বুঝতে পেরেছে মানব শরীরের ভেতরের মন কে এবং মনেরেও ভেতরে থাকা আরো একটি মন কে। আর সেই সবই ব্যখাত হয়েছে তন্ত্রের মাধ্যমে। যুগ যুগ ধরে চলে আসা মানব জাতির এই মহান অনুসন্ধান কি একেবারেই মিথ্যা হতে পারে?
বিজ্ঞান আমাকে অবিশ্বাস নয় ব্যাখা দিয়েছে। প্রাচীন ঋষি রা যাকে বলেছেন 'তেজ' আধুনিক বিজ্ঞানিরা তাকে বললেন 'ফোটন' এবং ভব্যিষতের বিজ্ঞানিরা তাকে হয়তো আরো ব্যাখা করতে পারবেন। আমি আমার সাধারন বোধ বুদ্ধি দিয়ে যা বুঝবো তা লিখে যাবো। তন্ত্র কি? এর ব্যাখা খুঁজতেই এই ব্লগের সূচনা।
আমি বাংলা টাই ভালো বুঝি তাই বাংলাতেই আমার নিজস্ব কথা লিখবো-
তাহলে সোজা ভাবে যা শরীর রক্ষা করার পদ্ধতি বিশেষ হল তন্ত্র। তাহলে কি চিকিৎসা শাস্ত্র কে আমরা তন্ত্র বলতে পারি? বা ব্যায়াম -যোগ- প্রাণায়াম ইত্যাদি কে? কেন নয়? অবশ্যই পারি।
প্রাচীন কালে মানুষের কাছে যখন এই পৃথিবীর অনেক কিছুই রহস্যময় মনে হত। বিজ্ঞানের আলো যখন সেই অন্ধকার কোন গুলিকে আলোকিত করতে পারে নি, তখন সেই রহস্যময় পৃথিবীর দুর্বার রূপকে ভয় পেয়ে মানুষ সৃষ্টি করেছে ধর্মের। তার সীমিত ক্ষমতা দিয়ে সে ব্যাখা করতে চেয়েছে এই অসীম মহাবিশ্বের। একাগ্র চিত্তে তার বুদ্ধি বৃত্তিকে কাজে লাগিয়ে অসীম কে ব্যাখা করতে করতে আজ সে এই আধুনিক যুগে উপনীত হয়েছে। কিন্তু যখন সেই আদিমে ছিল তখন সে বুঝে ছিল তার শরীরের প্রয়োজনীয়তা কি! শরীর রক্ষা করার তাগিদে সে গাছ তলা ছেড়ে গুহায় গিয়ে ঢুকেছে, বল্কল থেকে পশু চামড়া থেকে পশমে পৌঁছে গিয়েছে। তাই সেই শরীর কে রক্ষা করার পদ্ধতি গুলি সে ক্রমশ লক্ষ্য করেছে, কি ভাবে শরীর সুখ পায় সেই দিক গুলি অনুশীলন করার চেষ্টা করেছে। শরীরের স্বাভাবিক গতি লঙ্ঘিত হলে কি করনীয় সেই বিষয় গুলি সম্বন্ধে চিন্তা ভাবনা শুরু করেছে। এটাই তন্ত্র আর এটাই আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানের জন্ম কাহিনী।
তখন বিজ্ঞান অনুন্নত থাকার ফলে মানুষ কারন গুলির ব্যাখা করতে না পেরে সাহায্য চেয়েছে তার সামনে থাকা অসীম মহা জাগতিক শক্তির কাছে। এই সাহায্যের আশায় বসে থাকতে থাকতে বুঝতে পেরেছে কি ভাবে অনেক ক্ষন বসে থাকা যায়, বুঝতে পেরেছে সেই মহা জাগতিক শক্তি কি ভাবে মানুষের শরীরের মধ্যেও ব্যাপ্ত হয়ে আছে, বুঝতে পেরেছে মানব শরীরের ভেতরের মন কে এবং মনেরেও ভেতরে থাকা আরো একটি মন কে। আর সেই সবই ব্যখাত হয়েছে তন্ত্রের মাধ্যমে। যুগ যুগ ধরে চলে আসা মানব জাতির এই মহান অনুসন্ধান কি একেবারেই মিথ্যা হতে পারে?
বিজ্ঞান আমাকে অবিশ্বাস নয় ব্যাখা দিয়েছে। প্রাচীন ঋষি রা যাকে বলেছেন 'তেজ' আধুনিক বিজ্ঞানিরা তাকে বললেন 'ফোটন' এবং ভব্যিষতের বিজ্ঞানিরা তাকে হয়তো আরো ব্যাখা করতে পারবেন। আমি আমার সাধারন বোধ বুদ্ধি দিয়ে যা বুঝবো তা লিখে যাবো। তন্ত্র কি? এর ব্যাখা খুঁজতেই এই ব্লগের সূচনা।
আমি বাংলা টাই ভালো বুঝি তাই বাংলাতেই আমার নিজস্ব কথা লিখবো-
চমৎকার
ReplyDelete